(১) আর যখন তুমি তাদের মধ্যে থাকবে। অতঃপর তাদের জন্য সালাত কায়েম করবে, তখন যেন তাদের মধ্য থেকে একদল তোমার সাথে দাঁড়ায়। (সূরা আন-নিসা:১০২)
(২) পবিত্র কুরআনে মহান আল্লাহ তা’আলা বলেন, নিশ্চয় নামায মুমিনদের উপর নির্দিষ্ট সময়ে ফরয। (সূরা নিসা আয়াত নং ১০৩)
(৩) আবদুল্লাহ (রা.) বলেন, রসূলুল্লাহ (সা.) সকল নামাযই যথা সময়ে আদায় করতেন। (ইফা. সুনানে নাসাঈ হাদীস নং ৩০১৩ হাদীসের মান: সহীহ)
(৪) আবু কাতাদা (রা.) থেকে বর্ণিত: তিনি বলেন, রসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, আল্লাহ্ তা’আলা বলেন, নিশ্চয় আমি তোমার উম্মতের উপর পাঁচ ওয়াক্ত নামায ফরয করেছি। আর আমি আমার পক্ষ হতে এই মর্মে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, যে ব্যক্তি নির্দিষ্ট সময়ে সেই পাঁচ ওয়াক্ত নামায আদায় করবে। আমি তাকে জান্নাতে প্রবেশ করাবো। আর যে ব্যক্তি সেগুলো সময়মত আদায় করবে না তার জন্য আমার পক্ষ হতে কোন প্রতিশ্রুতি নেই। (ইফা. সুনানে আবু দাউদ হাদীস নং ৪৩০ সুনানে ইবনে মাজাহ হাদীস নং ১৪০৩ হাদীসের মান: হাসান)
(৫) রসূলুল্লাহ (সা.) সাহাবায়ে কেরামকে মৌখিক ও আমলের মাধ্যমে নামাযের সময় শিক্ষা দিয়েছেন।সুতরাং নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে নামায পড়া প্রত্যেক মুমিন মুসলমানের জন্য জরুরী। (ইফা. সুনানে তিরমিযী হাদীস নং ১৫১ হাদীসের মান: সহীহ)
Leave a Reply