আযানের গুরুত্ব ও ফযীলত

(১) সে ব্যক্তির চেয়ে কার কথা উত্তম, যে ব্যক্তি আল্লাহর দিকে মানুষকে আহ্বান করে এবং সৎকর্ম করে আর বলে, অবশ্যই আমি মুসলিমদের অন্তর্ভুক্ত। (সূরা হা মীম সাজদা আয়াত নং ৩৩)

(২) রসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, নামাযের সময় উপস্থিত হলে তোমাদের একজন আযান দেবে এবং তোমাদের মধ্যে যে বড় সে ইমামতি করবে। (সহীহ বুখারী হাদীস নং ৬২৮ সুনানে তিরমিযি হাদীস নং ২০৫)

(৩) আবু হুরায়রা (রা.) বলেন, রসূলুল্লাহ (সা.) বলেছেন, যদি লোকেরা জানতে পারত আযান দেওয়া ও প্রথম কাতারে দাঁড়ানোর মধ্যে কত সওয়াব রয়েছে, তাহলে তাদের এতো ভিড় হত যে, শেষ পর্যন্ত লটারি করে ঠিক করতে হত (কে আযান দেবে এবং কে প্রথম কাতারে দাঁড়াবে)। (সুনানে তিরমিযি হাদীস নং ২২৫ সহীহ বুখারী হাদীস নং ২৬৮৯)

(৪) আবূ সাঈদ খুদরী (রাঃ) বলেন,আমি রসূলুল্লাহ (সা.) এর নিকট থেকে শুনেছি । মুয়াযযিনের আযানের আওয়াজ যে পর্যন্ত পৌঁছাবে, কিয়ামতের দিন ঐ স্থানের সকল জিন, মানুষ এবং প্রতিটি বস্তু তার পক্ষে সাক্ষ্য প্রদান করবে। (সুনানে নাসাঈ হাদীস নং ৬৪৪ সহীহ বুখারী হাদীস নং ৬০৯)

Share This Post

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *